
শনিবারে PSPJ-র আউটিং ছিল, জেনজোরামের ডং জেন বৌদ্ধ মন্দিরে। জেনজোরাম বানটিং এর একটা গ্রাম। রোডসাইন ফলো করে সুন্দর চলে গেলাম। গিয়ে মুগ্ধ! বিশাল মন্দির, চ্যান্ট বাজছে লাউড স্পীকারে, শুনলেই কেমন শান্তি শান্তি লাগে। পুরো জায়গাটা পার্কের মতো, আর সেখানে রাখা অনেক গুলো সাধুসন্তের মুর্তি। অনেকদিন পর ছবি তোলার মতো জায়গা পাওয়া গেল। মাশীদ গিয়ে সেও মজা পেয়েছে। ওকে ক্লাবের সভ্য করে দেব সামনে। ছবি তোলার এক ফাঁকে কেএলকোহ জানালো আমার HDR গত কনটেস্টে সেরা ছবির একটা হওয়া একজন কঠিন কাউকাউ শুরু করে দিয়েছে। পরে ফোরামে গিয়ে দেখলাম ক্লাবের বাকিরা তাকে কঠিন সাটানি দিয়েছে। এটা নিয়ে এজিএম-এ নাকি সিদ্ধান্ত হবে.. যত্তোসব!

সারি সারি মুর্তি

বুদ্ধের মুর্তি
রিপি এল সন্ধ্যার আগে, সাথে ফাজ। সে আর ফাজ মিলে এটাসেটার ছবি তুলতে তুলতে আবার আমাদের সামনে পড়ল সূর্যডোবার পরে। বললাম, "কি প্ল্যান? ডিনারে যাবে?"। সে আপত্তি করলো না। আমরা গেলাম ক্লাং এর মুয়ারা ইকান বাকার (মুয়ারা বারবিকিউড্ ফিশ) নামের একটা রেস্তোরায়। আগেও গিয়েছি মামুন ভাইদের সাথে। রিপিকে ফলো করে গেলাম সেইখানে আবার বহুদিন পর। খেতে খেতে প্রায় মাঝরাত হয়ে গেল। রিপি আর ফাজের সাথে খাতির হল ভালোই। মাশীদের ভালো লেগেছে। বহুদিন পর অফিসের বাইরের একটা গ্রুপের সাথে বন্ধুতা হচ্ছে। কঠিন ব্যাপার। ওদের সাথে এখন প্রায়ই আউটিং এ বের হওয়া যাবে..

ফাজ আর রিপি
রোববার রাতে গেলাম স্টারট্রেক দেখতে। স্টারট্রেক শুনেই আমরা ঠিক করেছিলাম দেখব না। ইফতেখার ভাই জানলো ছবিটা সেইরকম। রিস্ক নিয়ে দেখতে গেলাম। গিয়ে পুরা টাশকি! ১০০% ফাটাফাটি!!! এক পর্যায়ে মনে হল অরিজিনালগুলো দেখেও এতো মজা পাইনি। জেজে আব্রামস্কে দিয়ে হবে। লেনার্ড নিময় থাকায় আরও ভালো হয়েছে। সিনেমাটা দেখে নিজেকে কেমন ট্রেকি ট্রেকি লাগছে...

ক্যাপ্টেন কার্ক আর তার নতুন সঙ্গীসাথীরা
No comments:
Post a Comment
To comment in Bangla, please use Avro Keyboard Interface. Click here for Bangla Installation Guide.
বাংলায় লিখতে অভ্র কিবোর্ড ব্যবহার করুন. বাংলা ইন্সটলেশন গাইড পাবেন এখানে।