শেষ পর্যন্ত একটা ছবি বিক্রি হল! ক্রেতা জনৈক শ্রীলংকান ভদ্রলোক! মজাই তো!
পুনশ্চঃ ক'দিন আগে দেখি কে যেন একটা আপত্তিকর মন্তব্য করেছে এই পোস্টে। অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা গেল মন্তব্যটি করা হয়েছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিংগাপুরের কম্পিউটার থেকে। অ্যাবিউজ রিপোর্ট পাঠাবার পরে আমাকে সম্প্রতি জানানো হয়েছে যে কর্তৃপক্ষ অপকর্মকারীর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন..
Thursday, November 19, 2009
Wednesday, November 11, 2009
রাতের ঢাকা
বাংলাদেশে এসেই আমার হাত-পা কূটকূট করে। জায়গাটা ফোটুরেদের স্বর্গ বললে খুব বেশী বলা হয়না। আড্ডা মারতে গিয়ে চোখে পড়ল কুপির আলোয় রাতের ঢাকাকে। এই আলোর তুলনা হয়না। এই জিনিস টের পাবার পরে ঘরে থাকা মুস্কিল। কিন্তু ছিনতাই এর ভয়ও ফেলে দেবার মতো না..
শেষমেশ কাল রাতে ক্যামেরা নিয়ে বের হয়েছি, বডিগার্ড হিসেবে একজনকে ভুলিয়ে ভালিয়ে রাজী করিয়ে আনা হয়েছিল। দুইকাপ চা আর আধাপ্যাকেট সিগারেট উড়িয়ে দেবার পরে, ধানমন্ডি থেকে শুরু হল ফটোহান্টিং।
রাতে ছবি তোলার দুইটা সুবিধা। প্রথমটা বলাই হয়েছে, আলো। দ্বিতীয়টা হল, কাজ করা যায় যথাসম্ভব ডিস্ক্রিটলি। ফ্ল্যাশ না জ্বালালে মোটামুটি কোন দৃষ্টি আকর্ষন না করেই কাজ আগানো যায়। কালরাতে আড়াই ঘন্টা ঘোরার ফল কী হয়েছে দেখা যাক। ভাবছি আবার কবে বের হওয়া যায়। যাবে নাকি কেউ সাথে?
১. সিগারেট-ওয়ালা
২. চা-ওয়ালা
৩. বাদাম-ওয়ালা
৪. পিঠা-ওয়ালী
৫. মোবাইল-ওয়ালা
শেষমেশ কাল রাতে ক্যামেরা নিয়ে বের হয়েছি, বডিগার্ড হিসেবে একজনকে ভুলিয়ে ভালিয়ে রাজী করিয়ে আনা হয়েছিল। দুইকাপ চা আর আধাপ্যাকেট সিগারেট উড়িয়ে দেবার পরে, ধানমন্ডি থেকে শুরু হল ফটোহান্টিং।
রাতে ছবি তোলার দুইটা সুবিধা। প্রথমটা বলাই হয়েছে, আলো। দ্বিতীয়টা হল, কাজ করা যায় যথাসম্ভব ডিস্ক্রিটলি। ফ্ল্যাশ না জ্বালালে মোটামুটি কোন দৃষ্টি আকর্ষন না করেই কাজ আগানো যায়। কালরাতে আড়াই ঘন্টা ঘোরার ফল কী হয়েছে দেখা যাক। ভাবছি আবার কবে বের হওয়া যায়। যাবে নাকি কেউ সাথে?
১. সিগারেট-ওয়ালা
২. চা-ওয়ালা
৩. বাদাম-ওয়ালা
৪. পিঠা-ওয়ালী
৫. মোবাইল-ওয়ালা
বাহাত্তুরের সংবিধানের স্ক্যানকৃত কপি..
ইদানিং বাহাত্তুরের সংবিধান নিয়ে ব্যাপক শোরগোল শুরু হয়েছে। মা সেদিন দেখি সেই দুর্লভ বস্তুটির প্রথম সংস্করন নিয়ে হাজির। লাল শক্ত মলাটের একটা ঢাউস বই! আহা শিশুরাষ্ট্রের শিশু সংবিধান! তাকে যৌবনে আসার আগেই কাঁটাছেড়া করা হল কতোবার! শোনা গেল আদি অক্ষত সংস্করনটি এখন নাকি আর কোথাও দেখা যায় না। বাড়ি ফিরে আজ তাই ভাবলাম স্ক্যান করে ফ্লিকারে তুলে দিই। কারো খায়েস হলে পড়ে নেবে। যে বিশ্বাস আর স্বপ্ন নিয়ে একটা দেশের জন্ম হয়েছিল, তার ক্রমশ নিবুনিবু হয়ে আসা উষ্ণতা পেতে চাইলে এই ঢাউস বইটার পাতায় হাঁটু গেড়ে কিছুক্ষন বসে থাকা যেতেই পারে..
পড়া যাবে এই লিংক থেকে
১ম সংবিধান নিয়ে কিছু তথ্য
---------------------------------------------------------------
অঙ্গসজ্জাঃ হাশেম খান
লিপিকারঃ এ. কে. এম. আব্দুর রউফ
তত্ত্ববধানঃ জয়নুল আবেদীন
অংকনঃ জুনাবুল ইসলাম, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, আবুল বারক আলভী
চামড়ার কাজঃ সৈয়দ শাহ্ আবু শফি
মুদ্রণঃ বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রাণালয়
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০৯
দ্রষ্টব্যঃ
১. ফ্লিকারে প্রতিটি ছবির উপরে "All Size" বোতামে ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে..
২. মিলিয়ে দেখতে চাইলে বর্তমান সংবিধান পাওয়া যাবে এই লিংকে
Google Friendly Sting: "Bangladesh Constitution 1972"
পড়া যাবে এই লিংক থেকে
১ম সংবিধান নিয়ে কিছু তথ্য
---------------------------------------------------------------
অঙ্গসজ্জাঃ হাশেম খান
লিপিকারঃ এ. কে. এম. আব্দুর রউফ
তত্ত্ববধানঃ জয়নুল আবেদীন
অংকনঃ জুনাবুল ইসলাম, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, আবুল বারক আলভী
চামড়ার কাজঃ সৈয়দ শাহ্ আবু শফি
মুদ্রণঃ বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রাণালয়
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১০৯
দ্রষ্টব্যঃ
১. ফ্লিকারে প্রতিটি ছবির উপরে "All Size" বোতামে ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে..
২. মিলিয়ে দেখতে চাইলে বর্তমান সংবিধান পাওয়া যাবে এই লিংকে
Google Friendly Sting: "Bangladesh Constitution 1972"
Subscribe to:
Posts (Atom)