Tuesday, June 30, 2009

আর্বানস্কেপস্ ২০০৯, এক্সিবিশন আর কাছিমের রক্ত..



২৭শে জুনে আমার এক্সিবিশন হয়ে গেল কুয়ালা লুমপুর পার্ফমিং আর্টস্ সেন্টারে (KLPAC)। উপলক্ষ্য আর্বানস্কেপস্ ২০০৯। আর্বানস্কেপস্ হল দিনব্যাপী ক্রিয়েটিভ আর্টস্ উত্সাহীদের মিলনমেলা। কুয়ালা লুমপুর পার্ফমিং আর্টস্ সেন্টার খানিকটা চারুকলার মতো জায়গা, গিয়েই নস্টালজিক হয়ে গেলাম। আর্বানস্কেপস্ আয়োজন করে KLue ম্যাগাজিন। তারা চারটা মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরে চারটা গ্রুপের ছবি দেখিয়েছে সারাদিন ধরে। আমি ছিল KLickr গ্রুপে। এরা 24 KLite (২৪জন কেএলবাসী) এর উপরে ফোটোস্টোরি করেছে, ২৪টা স্টোরির মধ্যে ৩টা ছিল আমার, লিউ দ্য গোল্ডম্যান, বোর্নিও ইন্ক আর স্যাম দ্য ম্যাসের (যে লোক মাসাজ করে তাকে বলে মাসের, মহিলা হলে বলে মাসুস)। রাতের দিকে বোর্নিও ইন্কের লিনা আর সাইমন এসেছিল। ওরাও খুশি। এরা ব্রিটনি স্পিয়ার্স, অ্যান্থনি বোর্ডেইন এর মতো মানুষের ট্যাটু করে। মালেশিয়ার সেরা ট্যাটু আর্টিস্ট। এরা যে আমাকে ছবি তুলতে দেবে এটা আমারও ধারনার বাইরে ছিল। কপাল ভালো, তিন সাবজেক্টই ছিল ব্যাপক কোঅপারেটিং! শুনলাম KLue ম্যাগাজিনের এডিটর আমার গোল্ডম্যানকে নিয়ে করা স্টোরি দেখে মুগ্ধ, সে নাকি পাবলিশ করতে চায়! মনে হচ্ছে দুটো পয়সাও দেবে ;) ভালোই। ফাইভডি মার্ক টু কিনেছি। টাকাটা কাজে লাগবে ঋণ শোধ করতে। এক্সিবিশনে ফুইচেং, কেনতো আর জোসেফ এসেছিল। মাশীদে ছিল ঢাকায়..


প্রদর্শনী দেখছে দর্শক

24hr KLites from KLickr on Vimeo.




কুয়ালা লুমপুর পার্ফমিং আর্টস্ সেন্টার


মুক্ত-নাটক

Shafina & Nagen @ KLue Urbanscapes 2009
Nagen & Shafina @ KLPAC

২৮ তারিখ পুডু বাজারে গেছিলাম ফোটোওয়াকে। ছবি তুলতে যাব, দেখি ফট করে একফোঁটা রক্ত এসে পড়ল ক্যামেরার প্রিজম হাম্পে! এক ছাগল এক কোপে একটা কাছিমের মাথা কেটে ফেলেছে, আর তার রক্ত ছিটকে পড়েছে ক্যামেরার উপর! কি যন্ত্রনা!! ফাইভডি মার্কটু কিনে অতি মুগ্ধ। ISO 6400তে যা ছবি আসে!! আহা!..

5D Mark II @ ISO 6400
5D Mark II @ ISO 6400

Monday, June 22, 2009

KLue Urbanscapes 2009

২৭ তারিখে কুয়ালালুমপুর পারফর্মিং আর্টস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে KLue Urbanscapes 2009, যার অংশ হিসাবে ২৪ জন কেএলাইটের জীবনযাত্রার ওপর নির্মিত ফোটোস্টোরির প্রদর্শনী হবে। এই ২৪জনের মধ্যে আমার করা ফোটোস্টোরি হল ৩জনকে নিয়ে। এই উপলক্ষে আজকে মিনিমিট ছিল ক্যাপস্কয়ারের ট্যাপারস্ ক্যাফেতে। দুটোর দিকে গিয়ে বোরড্ হয়ে গেলাম। কারো কোন মাথাব্যথা নাই। রাগ করে যখন উঠে যাব তখন আমার ডাক পড়ল। ভিগ (ভিগনেশ বালাসিংগাম) পেশাদার ফোটোস্টোরি ক্রিয়েটার। সে সবারটার আখেরী সম্পাদনা করে দিচ্ছে, আমারটার ভারও তার ওপর। মনে হল এই ব্যাটা আর কীই করবে, আমার ছবি তো ভালো, মাঝখান থেকে মাতব্বরী করে বারোটা বাজিয়ে দেবে। দেখা গেল ভিগ আসলেই কাজ জানে। অনেক সময় নিয়ে সে এদিক সেদিক করে স্টোরি লাইন সাজিয়ে দিল। প্রশংসা করতেই হয়। সে বলেছে স্টোরিটা বেচার চেষ্টা করতে, তিনটা কাজই নাকি "ফাকিং গ্রেট"। হুমম.. দেখা যাক সাতাশ তারিখে কি হয়..

KLickr Mini Meet (21 June 2009) Part 1
ভিগ আর শাফিনা "আফা"

KLickr Mini Meet (21 June 2009) Part 2
ক্লান্ত শাফিনা, ব্যস্ত রিপি

Vig @ After a handful of photosets
ভিগ ভাইজান, কাম করতে করতে কুত্তাপাগল অবস্থা!

Tuesday, June 16, 2009

ফোটোস্টোরিতে হাতেখড়ি!!

দুটো ফোটোস্টোরি করলাম শাফিনাদের 24KLites প্রজেক্টের জন্য। খুব শখ করে করতে গেছি। শেষ পর্যন্ত যে খুব ভালো হয়েছে তা বলা যাবে না, কেমন সুর কাটা কাটা মনে হচ্ছে। তারপরও প্রথম কাজ তো :)

দেখা যাবে নীচের লিংক থেকে

গোল্ডম্যান অফ কেএল


বোর্নিও ইংক এর ট্যাটু আর্টিস্ট

Monday, June 15, 2009

An Evening with Steve McCurry

Steve McCurry on "Celebrating Multiculturalism Through Photography"
I was checking out something on the 24 KL-ites project and suddenly came across a post, which said Steve McCurry will be presenting on June 15th. Steve McCurry!!! Yeah! I know that name. He took that great portrait called "The Afghan Girl". One of the greatest image makers of our time is here, in KL.. How can I not go??

Before starting the engine, I thought it would be a good idea to tell my photog friend Ripi to reserve a seat for me. McCurry will be presenting in Central Market Annex Gallery which is not a difficult place to go at that hour. But I decided to go early. When I finished parking, Ripi replied, "Dude, no seat can be reserved! House Full!!"

Cursing myself, I rushed to the annex gallery. Indeed the house was full. The organizers were refusing entry. Eventually they had some mercy on me and allowed me to seat on the balcony. Lucky for me, it was the right place for shooting as nothing was blocking my view.



McCurry's talk entitled "Celebrating Multiculturalism Through Photography ". Although the title was a no-joke thing, McCurry presented himself as a very informal speaker and encouraged the audience to shoot him with whatever came to their minds.

He presented a series of photos taken in the last 30 years and revealed the story behind. He expressed his deep affection for South and Southeast Asia. He has been to India roughly 85 times so far and frequently visited the rest of the South Asian countries.

McCurry took most of his shots in Kodachrome 64. He was reluctant to switch to digital. Eventually, 2 years back, he did as he found out digital can stop action even in very low light. He used to carry 5 lenses, but now-a-days he prefers his 24-70mm zoom. It is said that he used a tripod almost always.

When asked about the problems of street photography, McCurry recalled the incident in Delhi where he had to surrender his film to a angry mob.

Before closing, the great image maker retold the story of Sharbat Gula, the famous Afghan Girl.

I was planning to bring a NatGeo to get autographed but decided not to at the last minute. At the end, I found all the guest rushing toward McCurry, each with a copy of NatGeo. I felt like slapping myself. What an idiot I am!!!!


Sharbat Gula (left), McCurry in Afghan Dress (Right)

(ফ্লিকারের জন্য লেখা, তাই ইংরেজিতে)

Saturday, June 13, 2009

আমার প্রথম ফোটোস্টোরি - ১

শাফিনা ফ্লিকার গ্রুপে জানতে পারি ওরা কেএলাইটদের নিয়ে ফোটোস্টোরি করতে যাচ্ছে। নাম দিয়ে দিলাম। কিন্তু এরপর তো আর সাবজেক্ট পাইনা! গতকাল (রাত বারোটা পার হয়ে গেছে কি না) ভাবলাম কাজ শুরু না করলেই না। সবাইকে একেকটা পেশার লোক ঠিক করে তার সারাদিনের কাজকর্ম নিয়ে স্টোরি করতে হবে। আমি ঠিক করেছিলাম পেট্রল স্টেশনের কর্মী আর ট্যাক্সি ড্রাইভার। সেই মতে কুমারকে ঠিক করেছিলাম। সে আর পুরানো ক্যাবওয়ালা। আজকে সাড়ে তিনটার আসার কথা। বসে থাকতে থাকতে পাঁচটার দিকে জানা গেল সে নাকি এসে অপেক্ষা করেছে আধা ঘন্টা! আসলি যখন একটা কল দিতে পারলি না!! যাই হোক, কুমারকে না পেয়ে কঠিন বিপদে পড়লাম। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে বুকিত বিন্তাং-এ দৌড় দিলাম। প্ল্যান ছিল ট্যাটুওয়ালা আর হেয়ার স্টাইলিস্টকে নিয়ে কাজ করব। পথে ফুটমাসাজের দোকান পড়তেই মনে পড়ল গোল্ডম্যানের কথা। ইন্টারেস্টিং সাবজেক্ট। কিন্তু পাই কোথায় তাকে? মাসাজওয়ালাকে জিজ্ঞেস করতেই সে বলল সে খোঁজ দেবে কিন্তু একটা মাসাজ নিতে হবে তার আগে। আমি বললাম, তথাস্তু!
(চলবে)

Friday, June 12, 2009

বেরসিক সরকার, বিরক্ত টিশার্ট ডিজাইনার


মালেশিয়ার সেন্ট্রাল মার্কেটে গেলে, প্যাট্রিক সাও এর টিশার্টের দোকানে চোখ পড়বেই। চীনা এই টিশার্ট ডিজাইনার মজার মজার সব টিশার্ট বানিয়ে বিখ্যাত হয়েছেন। কি থাকে সেই টিশার্টে? প্রচলিত স্লোগান, লোগো কিংবা ফ্রেজকে হালকা বদলে দিয়ে অনবদ্য কৌতুক তৈরি করেন তিনি। কিন্তু বিষয়টা মালেশিয়ার Publication and Quranic Text Control Division এর হর্তাকর্তাদের ঠিক পছন্দ হয়নি। সম্প্রতি তারা প্যাট্রিকের সব টিশার্ট বাজেয়াফ্ত করে নিয়ে গেছেন

টিশার্টগুলো কি খুব খারাপ ছিল? নীচের ভিডিওটাতেই দেখে ফেলা যাক না কেন..


বেচারা প্যাট্রিক, এমন বেরসিক সরকারী লোকজন থাকলে বিরক্ত তো হতেই হবে..

পুনশ্চ: যারা ছবির "LINGAM was speaking to ME" কথাটার মানে বোঝেন নাই তারা এইখানে ক্লিক করুন

...

Thursday, June 11, 2009

আনন্দলোকে..

আমি যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছি, তাদের কাছে আমার অনেক ঋণ। অনেক ভালো খারাপের মধ্যে একটা জিনিস ছিল অসাধারন, আমাদের কনভোকেশন। আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে গাইতে গাইতে কয়ার যখন ঢুকল হলে, মুগ্ধ হয়ে আমারও গাইতে ইচ্ছা করেছিল। আর কটা জায়গায় এমন হয় জানি না, যাদের কারণে এমন আয়োজন হতো, তাদের প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা..

যাই হোক, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গীতের প্রতি আমার সীমাহীন দুর্বলতা। সত্যজিত রায় মনে হয় একবার বলেছিলেন, রবীন্দ্রকীর্তির মধ্যে তার গানই সবচে' বেশী সময় ধরে বেঁচে থাকবে (মামার মুখে শোনা, সূত্র বলা মুশ্কিল)। এই গানটার প্রিয় গানগুলোর একটা। ইউটিউব থাকায় এখন শখ হলেই সব শোনা যায়.. গভীর রাতে আরেকবার শুনতে কী দোষ?

Vincent এবং জোয়ানা ওয়্যাং



জোয়ানা ওয়্যাং যখন পৃথিবীর সেরা একটা গান নতুন করে গায় তখন কেমন জানি লাগে.. খুব খারাপও না, আবার ঠিক অরিজিনালটার মতোও না.. ভদ্রমহিলার সাথে কি নোরা জোন্সের মিল অনেক? কি জানি..

উইকিপিডিয়াতে জোয়ানা
Joanna Wang (Chinese: 王若琳, pinyin: Wáng Rùolín) is a Taiwanese singer-songwriter, daughter of famous music producer Ji-ping "Bing" Wang (王治平). Born in Taipei but raised in Los Angeles, Wang graduated from Gabrielino High School in 2006. Her debut album, Start From Here, was released in January 2008 as a double-disc set, one in English and the other in Chinese. The album reached #1 in Taiwan and has been popular throughout the Southeast Asian region. In June 2008, it was released in Japan.

শেষ পর্যন্ত Windows 7


আগে বাড়িতে কম্পিউটার ছিল ছয়টা, এখন একটা কমে পাঁচে ঠেকেছে। সবচে' ছোটটা লাগানো টিভির সাথে, যেন আরাম করে DivX ফরম্যাটে র‌্যাপিডশেয়ার থেকে নামানো সিনেমা দেথা যায়। এটাতে তেমন একটা সফ্টওয়্যার থাকার দরকার হয় না, ভালো কয়েকটা মিডিয়া প্লেয়ার আর পিকচার ভিউয়ার থাকলেই চলে। তো একদিন দেখি, সেই পিসি উল্টাপাল্টা আচরন করছে, ভাইরাস টাইরাস হবে। ঠিক করতে গিয়ে ভাবলাম উইন্ডোজ সেভেন চালিয়ে দেখলে কেমন হয়..। উইন্ডোজে সেভেন এখন ফ্রি ডাউনলোড করা যায়, মাইক্রোসফ্টের দাবী এটা নাকি বেশ দ্রুত গতির ও.এস.। এই দাবী কতোটা সত্য সেটা জানার জন্য আমার পিচকা পিসির চাইতে ভালো কিছু নাই, তাই কালকে রাতে ইনস্টল করেই ফেললাম। জিনিস দেখতে মনোহর এবং আসলেই দ্রুত!! আর ২০১০ এর জুলাই পর্যন্ত কপিটা লীগাল.. হে! হে! হে! ঠিকমতো চললে লাইসেন্স কিনে ফেলব, টিল দেন দেখা যাক এই খেলনা দিয়ে কেমন চালানো যায় কাজকর্ম...

Tuesday, June 9, 2009

বুম্‌বুবালিতে

She
মাশীদ আজকে নিয়ে গিয়েছিল খাওয়াতে, পুচং এর একটা রেস্তোরায়, নাম বুম্‌বুবালি। খেতে গিয়ে দেখি আলফ্রেড সাভারিয়াপ্পানের মেইল, নীচের আলফ্রেডকে লেখা রিচ পোর্টারের চিঠি। রিচ প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে আমাকে রাখার জন্য। আমি হতবাক হয়ে ভাবতে থাকি, এই লোকটা কেন এতোটা সহানুভূতি দেখাচ্ছে। কেএল-এ থাকার মৃদু সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। কিছুই বলা যায় না যদিও। স্পেনিশ শেখার বই কিনেছি। আপাতত অপেক্ষা আর ভাষা শেখা ছাড়া বিশেষ কিছু করার নেই.. :(

Monday, June 8, 2009

ছবি মেরামতে নয়েজ নিনজা!

ডিজিটাল ক্যামেরায় কম আলোতে ছবি তুলতে চাইলে শেষ ভরসা ISO বাড়িয়ে দেওয়া। মুস্কিল হল ছোট ক্যামেরায় ISO এর মান ৪০০ এর উপরে গেলেই ছবিতে দানাদানা নয়েজ চলে আসে (আর DSLR ক্যামেরায় এই সমস্যা হয় ISO ৮০০র উপরে গেলে)। নয়েজের কারনে ছবির মান পড়ে যায়, অন্যদিকে লোকে ভয়ে কম ISOতে ছবি তুলতে গিয়ে হাত কাঁপিয়ে ছবি ঝাপসা করে ফেলে। এরকম সমস্যা সমাধান করতে পিকচারকোড তৈরি করেছে নয়েজ নিনজা নামের একটা টুল। জিনিসটা ফোটোশপ প্লাগইন এবং স্ট্যান্ডঅ্যালোন দুটো সংস্করনেই আসে। কালকে ফোটোশপ প্লাগইনটা ব্যবহার করে মজা পেলাম বেশ কাজের জিনিস।

নীচের ছবিটাই বলে এটা ফল দেয় কেমন..


কম আলোতে ISO বাড়িয়ে দিয়ে ছবি তোলার মজাই এখন বেড়ে যাবে, নিঃসন্দেহে...

যারা ব্যবহার করতে চান খুঁজে দেখুন এখানে

Saturday, June 6, 2009

আমাদের PSPJ

আজকে ছিল এজিএম বা বার্ষিক সাধারন সভা। নতুন কমিটি নির্বাচিত হয় এইদিনে। আমি গেছি দেড় ঘন্টা পরে, নির্বাচন/কমিটি এসব নিয়ে আমার চাঞ্চল্য নাই, কাজের মানুষ কাজ করে, তার জন্য কমিটি লাগে না। তে-তারে সেশনের পরে হ্যাপি জানালো আমার এইচডিআর ছবি নিয়ে মহাগ্যাঞ্জাম চালাচ্ছে অ্যালবার্ট, এরা তাই পারলে পোস্টপ্রসেসিং পর্যন্ত বেআইনী ঘোষানা করে। বহুসময় নিয়ে বোঝালাম, কি বুঝল কে জানে। হ্যাপী অং এর ছবি দেখলে তার বোধবুদ্ধি নিয়ে বিশেষ কিছু আশা করা যায় না। সে এক পর্যায়ে অফার দিল একটা "টক" দিতে। আমার তো সমস্যা নাই, দেখা যাক এদের ইন্টারনাল পলিটিক্স কি বলে। সাফ বলে দিয়েছি, আমি, ক্লাবে যাই আউটিং-এ যাবার লোভে, পিএসপিজের কম্পিটিশন নিয়ে আমার চারআনার মাথাব্যথা নাই। এন্ড অফ দ্য ডে, ফোটোগ্রাফি ইজ ফর ফান..

কালকে পিলারের চিঠি পেয়েছি, যাচ্ছি মনে হয়। বেতন কতো সেটা এখনো অজানা। হোয়াট আ লাইফ.. :(

The curious case of Ripi & Shiva
কম্পিটিশনের জন্য জমা দেওয়া ছবি দেখানো হয় প্রজেক্টরে, একটা করে ছবি আসে, আর শীভা (বামে) তার সিরিয়াল উচ্চারন করে জোরে জোরে। আজকে ভিস্তায় একটা ঝামেলা হওয়াতে রিপি (ডানে) সাহায্য করতে এসেছে শীভাকে, মাঝপথে আমি ছবি তুলে নিলাম


Pigeon Boxes
এই ছবিটা তোলা কেএল ইন্টারন্যাশনাল হোটেল (এখানেই মিটিং হয় আমাদের) এর পাশের চিপাগলিতে, হোটেলটা একটা বেকায়দার জায়গায়, গেলেই কেমন আজিমপুর আজিমপুর মনে হতে থাকে..

Friday, June 5, 2009

বুসেফ্যালাসের ভয়

বুসেফ্যালাস (Bucefalus) নামের অর্থ হল বলদের মতো মাথা। যে ঘোড়া নিজের ছায়াকে ভয় পায় তার নাম বুসেফ্যালাস হলে কি খুব ভুল হয়? আলেক্জান্ডারের মতো একটা ঘোড়া থাকলে মন্দ হতো না..

Wednesday, June 3, 2009

সাদাকালো ছবি

লোকজনের সাদাকালো ছবি দেখে বহুবার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম পাঞ্চি ইফেক্ট আসেনি আমারগুলোতে। শেষে সাদাকালোতে হাল ছেড়ে দিলাম। গতকাল নতুন কায়দায় আবার শুরু করলাম, শার্পনেস আর কনট্রাস্ট নিয়ে গুঁতানোর পর দেখা গেল মন্দ হচ্ছে না। ভাবছি সাদাকালোতেই ফিরে যাব নাকি..
Home (by Arup / অরূপ)

... (by Arup / অরূপ)

Pied Imperial Pigeon (by Arup / অরূপ)

Koel (by Arup / অরূপ)

Orchid (by Arup / অরূপ)

Monday, June 1, 2009

ফোটোশপে পোর্ট্রেট নিয়ে কেরামতি

পোর্ট্রেট ঠিকঠাক করা নিয়ে একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল বানালাম। বায়ের ছবিটা অরিজিনাল আর ডানেরটা ঠিকঠাক করার পরে। চোখ আর ঠোঁটকে উজ্জ্বল ও শার্প করা, দাঁতগুলো মুক্তোর মতো করা, আর্টিফিসিয়ালি চারদিকে বোকে তৈরি করা, হালকা ডিফিউজ্‌ড ভাব আনা আর স্কিনের দাগ দূর করে কোমনীয়তা আনা যায় কিভাবে সেটাই দেখা যাবে টিউটোরিয়ালে।

(ক্লিক করে বড় মাপে না দেখলে টের পাওয়া যাবে না!)

পুরো টিউটোরিয়ালটা তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে Camtasia Studio 6.0, ধন্যবাদ এদের খুব সহজে mp4 ভিত্তিক ভিডিও ক্যাপচার ও এডিট করার মতো ফীচার উপহার দেবার জন্য।

এবার দেখা যাক তাহলে..